IELTS সম্পর্কে আপনার যা কিছু জানা প্রয়োজন

IELTS হলো ইংরেজি ভাষা দক্ষতা যাচাইয়ের পরীক্ষা, যেটি ১৯৮৯ সাল থেকে ১৪০ টির বেশি দেশে ১০ হাজারের বেশি শিক্ষাগত ও পেশাগত সংগঠনে ইংরেজি ভাষা দক্ষতার গ্রহণযোগ্য মাপকাঠি হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে।

আপনি যদি একটি Non-English Speaking দেশের বাসিন্দা হন তাহলে ইংরেজিভাষী দেশে পড়াশোনা বা চাকরি বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য মাইগ্রেশন করতে হলে আপনাকে আগে আপনার ইংরেজি ভাষা দক্ষতার প্রমাণ দিতে হবে। আর তার জন্য আপনাকে আপনার IELTS পরীক্ষায় ভালো ব্যান্ড স্কোর নিয়ে পাস করতে হবে।

যেহেতু ইংরেজি আমাদের মাতৃভাষা নয়, আমরা ইংরেজি ভাষা দক্ষতার পরীক্ষায় পিছিয়ে যাই। অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায় এই ভাষায় তেমন ভালো দখল থাকে না, অনেকের আবার চর্চার অভাব থাকে কিংবা সঠিক স্ট্র্যাটেজি বুঝতে পারেন না।  

তাই এই আর্টিকেলটিতে আমরা চেষ্টা করব সেই কনফিউশন গুলো দূর করার। IELTS নিয়ে আপনাদের যাবতীয় প্রশ্নের উত্তর এই আর্টিকেলটিতে পেয়ে যাবেন।

IELTS কী?

International English language Testing System এর সংক্ষিপ্ত ফর্ম হচ্ছে IELTS। অর্থাৎ এটি আন্তর্জাতিক ভাবে যেকোনো ব্যক্তির ইংরেজি দক্ষতা যাচাই করার একটি পরীক্ষা। ব্রিটিশ কাউন্সিল IELTS আয়োজন করে এবং IELTS এর সঠিক মানদণ্ড বজায় রাখে।

একজন পরীক্ষার্থী কতবার IELTS পরীক্ষা দিতে পারবেন এমন কোনো বাঁধাধরা নিয়ম নেই। আপনি প্রথম চেষ্টায় সাফল্য অর্জন করতে না পারলে আবার চেষ্টা করে দেখতে পারবেন বা যদি আপনার কাঙ্ক্ষিত স্কোর না পেয়ে থাকেন তাহলে আরও ভালো করে প্রস্তুতি নিয়ে পরীক্ষা দিয়ে তা শুধরে নিতে পারবেন।

যেকোনো একটি মডিউল সিলেক্ট করুনঃ

মানুষ বিভিন্ন কারণে বিদেশে যেতে পারেন।যেমন- উচ্চশিক্ষা, চাকরি, বা বিদেশে বসবাসের জন্য। এই তিনটি ক্ষেত্রের মানুষ ভিন্ন রকম পরিবেশের মধ্যে থাকবেন, তাই তাদের একইরকম ভাষা দক্ষতা থাকার প্রয়োজন নেই। সুতরাং, তাদের একই প্যাটার্নের পরীক্ষা দিয়ে যাচাই করলে, তা অন্যায় হবে।

তাই ক্ষেত্রভেদে IELTS ভিন্নরকম হতে পারে। আপনি যদি কোন একাডেমিক কাজের জন্য বিদেশে যেতে চান, তাহলে আপনার জন্য একাডেমিক মডিউল প্রযোজ্য। আপনি যদি Work Visa-র জন্য এপ্লাই করেন বা বিদেশে Permanent Residency-র জন্য যেতে চান তাহলে আপনার জন্য জেনারেল ট্রেইনিং মডিউল প্রযোজ্য। 

এ বিষয়ে আমাদের আরও একটি বিস্তারিত আর্টিকেল আছে, খুঁটিনাটি বোঝার জন্য সেটা পড়ে দেখতে পারেন।

আইইএলটিএস (IELTS) রিডিংঃ

মডিউলভেদে IELTS Reading Test ভিন্ন হবে। শুধুমাত্র Reading এবং Writing সেকশনেই IELTS মডিউল দুটোর মধ্যে পার্থক্য দেখা যায়। 

আইইএলটিএস পরীক্ষার মূল উদ্দেশ্য হলো পরীক্ষার্থী যে দেশের জন্য এপ্লাই করছে সে দেশে গিয়ে সে সেখানকার ভাষা বুঝতে পারবে কিনা যাচাই করা। এখন যে মানুষটা শুধুমাত্র কাজের উদ্দেশ্যে বিদেশে যাচ্ছেন তার সঙ্গে একজন উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যাওয়া মানুষের ইংরেজির লেভেল কখনোই মিলবে না। 

কারণ, তাকে ইংরেজিতে রিসার্চ পেপার লিখতে হবে না। তাকে করতে হবে দৈনন্দিন জীবনের সাধারণ কাজ। যেমন, ম্যাপ পড়া, ইমেইল পড়া, চাকরির বিজ্ঞাপন পড়া ইত্যাদি। এসব মাথায় রেখে ক্ষেত্রভেদে মানুষগুলোর জন্য ভিন্ন প্যাটার্নের Reading Test ডিজাইন করা হয়।

☐ General Reading Test

General Reading Test-এ বেশ কয়েকটি subsection থাকে।

      • Subsection 1-এই অংশে দুটি বা তিনটি লিখিত বিজ্ঞাপন এবং নোটিশ থাকতে পারে।
      • Subsection 2-এবং সে আপনার কাজের জায়গার সঙ্গে সম্পৃক্ত দুটি বা তিনটি টেক্সট থাকবে যেমন চাকরির বিজ্ঞাপন বা একজন কর্মচারীর প্রশিক্ষণ, কর্মচারী চুক্তি ইত্যাদি।
      • Subsection 3-এই অংশে একটি বেশ বড় এবং বর্ণনামূলক টেক্সট থাকে।

General Reading Test এর ম্যাটেরিয়াল গুলো বিভিন্ন কোম্পানি হ্যান্ডবুক, কোম্পানি গাইডলাইন, কর্পোরেট নিউজপেপার, বিজ্ঞাপন, নোটিশ ইত্যাদি থেকে নেওয়া হয়।

☐ Academic Reading Test

Academic Reading Test এও তিনটি sub-section থাকে এবং এর প্রত্যেকটিতেই একটি করে লম্বা প্যাসেজ থাকে যেগুলো তথ্যভিত্তিক এবং বিশ্লেষণমূলক।

এই অংশে ফ্লো চার্ট, টেবিল, গ্রাফ, বার চার্ট থাকতে পারে যেগুলো দেখে আপনার তথ্যটি বুঝে, বিশ্লেষণ করে উত্তর দিতে হবে। একাডেমিক Reading Test এর মূল উদ্দেশ্য হল এটা যাচাই করা, আপনি একটি তুলনামূলক জটিল তথ্যবহুল লেখা পড়ে সেখানের মূল  আইডিয়াগুলো বুঝতে পারছেন কিনা।

আইইএলটিএস (IELTS) রাইটিংঃ

লিখিত পরীক্ষার দিন সব থেকে শেষে আপনাকে Writing Test টি দিতে হবে।  “সামান্য লেখাই তো, কতোই বা কঠিন হবে!”এই ভেবে Writing Testকে আমরা অনেকেই হেলাফেলা করে যাই। 

উত্তর হলো-বেশ কঠিন। ভয় দেখানোর জন্যে বলছি না, জানানোর জন্যে বলছি, IELTS org এর টেস্ট ডেটা অনুযায়ী Writing Test-এই পরিক্ষার্থীদের গড় ব্যান্ড স্কোর সবচেয়ে কম আসে।

Writing Test- এ মূলত দুটি অংশ থাকে, Task 1 এবং Task 2.

Task 1 – এ Academic IELTS এর ক্ষেত্রে লিখতে হয় একটি রিপোর্ট,আর General IELTS এ লিখতে হয় একটি Formal বা Informal Letter.

Task 2 – এ Academic ও General দুই মডিউলের জন্যেই Essay  লিখতে হয়, টপিকে সামান্য হেরফের হয়।

এখানে মনে রাখতে হবে, এটা পরীক্ষার লেখা, এই লেখাটা দিয়ে আপনি একজন নিরীক্ষককে বোঝাতে চাইছেন যে আপনার একটি বিদেশি প্রতিষ্ঠানে পড়ার বা চাকরি করার যোগ্যতা আছে। কাজেই, এখানে  খাপছাড়া ইংরেজি ব্যবহার করার কোনো সুযোগ নেই। 

লেখার সময় একটা ফর্মাল টোন বজায় রাখার চেষ্টা করুন।

Writing Test এ বাজিমাত করতে হলে আপনাকে আগে বুঝতে হবে যিনি আপনার লেখা পড়বেন, তিনি আসলে লেখার মধ্যে কি খুঁজছেন।

১. Task Achievement -লক্ষ্য করুন আপনাকে কি লিখতে বলা হচ্ছে। কোনো একটা নির্দিষ্ট বিষয়ে ভালো-খারাপ দিক নিয়ে লিখতে বললে, সেটাই লিখতে হবে। আপনি খুব সুন্দর করে ভালো দিক গুলো তুলে ধরলেন, কিন্তু, খারাপ দিকগুলো আলোচনা করলেন না, এমন হলে কিন্তু আপনার ব্যান্ড স্কোর অনেক কমে যাবে।

২. Coherence –আপনার লেখা কতোখানি প্রাসঙ্গিক। অর্থাৎ, প্রশ্নে যে বিষয়ে লিখতে বলা হয়েছে ঠিক তা-ই লিখেছেন কিনা। এখানে নদীর নামে গরু রচনা লিখে একদমই পার পাওয়া যাবে না। 

৩. Lexical Resource – আপনার ভোকাবুলারি কতোটা পাকাপোক্ত। আর এর জন্য একই শব্দ বারবার ব্যবহার না করাই ভালো। সমার্থক শব্দ শিখুন ও ব্যবহার করার অভ্যাস করুন।

৪. Grammatical Accuracy – লেখার সময় আপনার বাক্য গঠনের দিকে খেয়াল রাখুন। সব একই ধরনের বাক্য না রেখে, গঠনমূলক বৈচিত্র্য রাখার চেষ্টা করুন। বিরাম বা যতিচিহ্নও Grammatical accuracy এর অন্তর্ভুক্ত তাই সেদিকেও সতর্ক থাকতে হবে।

Essay লেখার সময়ে এই ৪ টা জিনিস মাথায় রাখার পাশাপাশি লেখার Flow টা-ও মাথায় রাখতে হবে। আপনার Essay এর প্রতিটি Paragraph মধ্যে যেন একটি একাত্মতা বজায় থাকে। আপনি সম্পূর্ণ অকাল্পনিক বা টেকনিক্যাল একটি টপিক নিয়ে লিখলেও সেটা পড়তে যেন গল্পের মতো হয়।

আরও পড়ুনঃ আইইএলটিএস প্রস্তুতির জন্য দরকারি রিসোর্স গুলোর লিস্ট

আইইএলটিএস (IELTS) লিসেনিংঃ

Listening Test সবার জন্য একই, Academic এবং General দুই মডিউলে অংশগ্রহণকারীদের জন্য আলাদা না।

Test টির মোট সময় ৪০ মিনিট, মোট ৪ টা অংশের উত্তর দিতে হবে। আপানাকে একটি প্রশ্নপত্র দেয়া হবে এবং একটি রেকর্ডিং শোনানো হবে। আপনি একটি রেকর্ডিং শুনবেন এবং সেই সাথে সাথে প্রশ্নের উত্তর গুলো টুকে ফেলবেন। রেকর্ডিংটা ৩০ মিনিট মতো সময় ধরে চলবে এবং এর পর আপনি আর ১০ মিনিট সময় পাবেন উত্তর গুলো রিভিউ করার জন্য।

Test এর চারটি অংশে চারটি ভিন্ন ধরনের রেকর্ডিং থাকেবে

১. সামাজিক প্রেক্ষাপটে দুইজন বক্তার ভেতরে একটি সংক্ষিপ্ত কথোপকথন

২. সামাজিক প্রেক্ষাপটে একজনের একটি ভাষণ বা সংক্ষিপ্ত কথোপকথন

৩. ৩/৪ জন ব্যক্তির মধ্যে শিক্ষণীয় কোনো বিষয়ে একটি দলীয় আলাপ

৪. কোনো Academic বিষয়ে একজন বক্তার একক সংলাপ

এখানে আপনার লেখা উত্তরে যদি বানান ভুল থাকে, তাহলে উত্তর ভুল বলেই গণ্য হবে। তাই, Listening Test এ ভালো করতে হলে প্রচুর চর্চা করতে হবে। প্রতিদিন ইংরেজি খবর শোনার পাশাপাশি Audiobook, Podcast শোনার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারলে বেশি ভালো হয়।

আইইএলটিএস (IELTS) স্পিকিংঃ

Lisening Test এর মতো Speaking Test ও সবার জন্যে একই। পার্থক্য শুধু এটাই, Listening Test টি আপনাকে একজন পরীক্ষকের সাথে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যমে দিতে হবে। অনেকটা ইন্টারভিউ-এর মতো।

Speaking Test টি সবার জন্যই ১১-১৪ মিনিটব্যাপী হয়। মোট তিন ধরনের প্রশ্ন আপনাকে করা হবে।

১. আপনার নাম, পেশা বিষয়ক প্রশ্ন।

২. যেকোনো একটি বিষয়ে ১-২ মিনিটের সংক্ষিপ্ত আলাপ, এখানে আপনাকে একটি টপিক দেয়া হবে যেটা নিয়ে আপনি উপস্থিত বক্তৃতার মতো বলে যাবেন। ঐ টপিকের কোন কোন দিকগুলো নিয়ে আলোচনা করবেন তার নির্দেশনাও আপনাকে দিয়ে দিতে হবে। সুতরাং, সময় কাজে লাগান। মাথায় ছক কষে ফেলুন কিভাবে গল্পের মতো সাজিয়ে গুছিয়ে বলবেন। যে বিষয় গুলো আলোচনা করতে বলা হয়েছে তার প্রত্যেকটি নিয়েই অল্প কিছু বলার চেষ্টা করুন। যেকোনো একটা পয়েন্টেই পুর ২ মিনিট পার করে দিলে হবে না। 

আপনার টপিক কার্ডের একটা উদাহরণ দেখাই-

Topic Card - Everything you need to know about IELTS
IELTS speaking test 2 cue card. Source: ieltsliz.com

আপনি কার্ডটি পাওয়ার পরে কি বলবেন তা ভাবার জন্যে  ১ মিনিট সময় পাবেন । এই ১ মিনিট খুব কুশলীভাবে কাজে লাগান। চাইলে কাগজে কলমে আপনার বক্তব্যের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গুলো নোট করে নিন।

আপনি কার্ডটি পাওয়ার পরে কি বলবেন তা ভাবার জন্যে  ১ মিনিট সময় পাবেন । এই ১ মিনিট খুব কুশলীভাবে কাজে লাগান। চাইলে কাগজে কলমে আপনার বক্তব্যের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গুলো নোট করে নিন।

সব প্ল্যান করলেন, নোট করলেন, কিভাবে বলবেন তার পূর্ণ পরিকল্পনা ফেঁদে ফেললেন, কিন্তু আসলে বলার সময় সব গণ্ডগোল হয়ে গেল! এমন অনেকেরই হয়। Speaking Test এ ঘাবড়ে যাওয়াটা আসলে অস্বাভাবিক কিছু না। 

মনে রাখা দরকার যে ইংরেজি আমাদের মাতৃভাষা নয়, আমরা দৈনন্দিন কথাবার্তায় ইংরেজি ব্যবহার করি না বলে স্বভাবতই একটা জড়তা তৈরি হয়। সমস্যা থেকেই এখানে সমাধান বেড়িয়ে আসবে। যেহেতু, দৈনন্দিন কথাবার্তায় ইংরেজি ব্যবহার না করার ফলে জড়তা বা ভীতি তৈরি হচ্ছে, তাই যত বেশি সম্ভব ইংরেজিতে কথা বলার চর্চা করুন।

আমাদের IELTS Resources আর্টিকেলটিতে অনেকগুলো কমিউনিটি লিংক করে দেওয়া হয়েছে যেখানে আরও অনেকের সাথে মিলে  ইংরেজিতে কথা বলার চর্চা করতে পারবেন।

৩. বিস্তারিত আলোচনা- আপনার Speaking Test  এর শেষ অংশ হলো কোনো একটি টপিকে ৪-৬ মিনিটের বিস্তারিত আলোচনা। এটি একটি দ্বিমুখী আলোচনা হবে অর্থাৎ পরীক্ষক আপনাকে প্রশ্ন করবেন আপনাকে উত্তর দিতে হবে। এই প্রশ্নগুলো বেশিরভাগই আপনার কিউ কার্ডের উত্তরগুলোর সাথে সামঞ্জস্যপুর্ণ হবে। 

যেমন, কিউ কার্ডে যদি আপনার প্রিয় বই নিয়ে বলে থাকেন, এখন আপনাকে জিজ্ঞেস করা হতে পারে, “অতীতে মানুষজন যে হারে বই পড়তেন, এখনও কি তেমন টা-ই পড়েন? এ ব্যাপারে আপনার মতামত কি?” অথবা “আপনি বই বেশি পছন্দ করেন নাকি চলচ্চিত্র? কেন?”

Speaking test discussion questionnaire. Source: ielts-mentor.com

আইইএলটিএস পরীক্ষার একটি মজার ব্যাপার হলো এর কমিউনিটি বিশাল। প্রতি বছর এত মানুষ পরীক্ষা দেয় যে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন আইইএলটিএস লার্নার্স কমিউনিটি গড়ে ওঠে। এই কমিউনিটিগুলোর সাথে যুক্ত থাকলে অনেক সময় কঠিন প্রস্তুতিও আনন্দময় হয়ে ওঠে।

সঠিক প্রস্তুতি ও সঠিক Strategy নিয়ে পরীক্ষা দিলে আপনার সাফল্য আসবেই। আপনাকে শুধু ধৈর্য ধরে চেষ্টা করে যেতে হবে।

আপনার IELTS প্রস্তুতি আরো সহজ করতে বহুব্রীহির পূর্ণাঙ্গ আইইএলটিএস কোর্সগুলোর সহায়তা নিতে পারেন। বহুব্রীহি-তে রয়েছে বাংলা ভাষার সবচেয়ে সমৃদ্ধ, গোছানো ও মানসম্মত IELTS প্রস্তুতিমূলক ম্যাটেরিয়ালস।


এখানে ক্লিক করুন

শেয়ার করুন

Leave a Comment