সফল ডিজিটাল মার্কেটারের স্কিল: বাছাই করা ১০

ডিজিটাল মার্কেটিং বর্তমানে যেকোনো ব্র‍্যান্ডের প্রচারণার অন্যতম শক্তিশালী মাধ্যম। এ কাজে সাফল্য পেতে হলে নতুনভাবে চিন্তা করার ক্ষমতা যেমন দরকার, তেমনি প্রয়োজন টেকনিক্যাল জ্ঞান। একজন সফল ডিজিটাল মার্কেটারের স্কিল অবশ্য এক জায়গায় সীমাবদ্ধ নয়। বরং কয়েকটি স্কিলের সমন্বয় আপনাকে অন্যদের চেয়ে এগিয়ে রাখবে। বাছাই করা এমন ১০টি স্কিল নিয়ে আজ জেনে নিন।

কেন একাধিক ডিজিটাল মার্কেটিং স্কিল থাকা প্রয়োজন?

ইমেইল থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়া – বিভিন্ন অনলাইন মাধ্যম বা চ্যানেলকে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের কাজে লাগানো হয়। আবার মাধ্যম অনুযায়ী কাজের ধরন সম্পূর্ণরূপে বদলে যায়। তাই যদি শুধু ১ – ২টি মার্কেটিং চ্যানেল নিয়ে কাজ করা শেখেন, আপনার ক্যারিয়ারে অগ্রগতির সুযোগ কমে যাবে। অন্যদিকে নিয়মিত নতুন দক্ষতা অর্জন আর পুরানো দক্ষতা আপডেট করলে নিজেকে একজন পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল মার্কেটার হিসাবে প্রতিষ্ঠা করতে পারবেন

সফল ডিজিটাল মার্কেটারের স্কিল সেট: যা কিছু শিখবেন

  • স্ট্রাটেজিক প্ল্যানিং স্কিল
  • মার্কেটিং অ্যানালিটিক্স ও অডিয়েন্স রিসার্চ স্কিল
  • কন্টেন্ট মার্কেটিং স্কিল
  • সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) স্কিল
  • সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং স্কিল
  • কনভার্শন অপটিমাইজেশন স্কিল
  • কন্টেন্ট বানানোর স্কিল
  • ইমেইল মার্কেটিং স্কিল
  • ওয়ার্ডপ্রেস ম্যানেজমেন্ট স্কিল
  • ইউএক্স ডিজাইন স্কিল

স্ট্রাটেজিক প্ল্যানিং স্কিল

মার্কেটিং ফানেল
ডিজিটাল মার্কেটার হিসাবে আপনার দরকার মার্কেটিং ফানেল বানানোর দক্ষতা

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের জন্য নির্দিষ্ট লক্ষ্যকে কেন্দ্র করে আপনাকে স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদের বিশেষ কিছু কার্যক্রম চালাতে হয়। এগুলো হলো মার্কেটিং ক্যাম্পেইন। এমন যেকোনো ক্যাম্পেইনে সবচেয়ে প্রাথমিক ধাপ হলো প্রজেক্ট পরিকল্পনা। অথচ সঠিকভাবে এ ধাপে মনোযোগ না দিয়ে বহু ডিজিটাল মার্কেটার সরাসরি ক্যাম্পেইন পরিচালনায় নেমে পড়েন। ফলে ক্যাম্পেইন হয়ে ওঠে ব্যয়বহুল ও নিরর্থক।

স্ট্রাটেজিক প্ল্যানিং স্কিল দিয়ে আপনি মূলত যেসব কাজ করবেন, তার মধ্যে রয়েছে –

  • টার্গেট অডিয়েন্স নির্ধারণ করা,
  • টার্গেট অডিয়েন্স অনুযায়ী সঠিক প্ল্যাটফর্ম বা ডিজিটাল চ্যানেল বাছাই করা,
  • মার্কেটিং ফানেল (Marketing Funnel) বানানো,
  • ক্যাম্পেইন কীভাবে পরিচালিত হবে, তা ঠিক করা,
  • ক্যাম্পেইনের বাজেট নির্ধারণ করা,
  • ক্যাম্পেইনের সাফল্য কীভাবে যাচাই করা হবে, তা নির্ণয় করা।

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে ক্যারিয়ার গড়তে একজন ভালো স্ট্রাটেজিক প্ল্যানার হওয়া আবশ্যক। এর জন্য মার্কেটিং নিয়ে কেস স্টাডি ও বই পড়ুন। এছাড়া, অ্যানালিসিস করার দক্ষতা বাড়ান।

মার্কেটিং অ্যানালিটিক্স ও অডিয়েন্স রিসার্চ স্কিল

সম্ভাব্য কাস্টমারদের কোন ধরনের সমস্যা রয়েছে ও তার জন্য তারা কেমন সমাধান খোঁজেন, তা অডিয়েন্স রিসার্চের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন। এছাড়া, ধারণা পাবেন কোন সময়ে সে সমাধান তাদের কাছে নিয়ে গেলে ভালো ফলাফল পাওয়া সম্ভব।

ডিজিটাল মার্কেটার হিসাবে আপনি নিশ্চয় জানতে চাইবেন আপনার মার্কেটিং পরিকল্পনার সঠিক বাস্তবায়ন হচ্ছে কি না, কেমন ফলাফল পাচ্ছেন ক্যাম্পেইন থেকে ও কোথায় উন্নতির সুযোগ আছে। সৌভাগ্যের বিষয় হলো, এ তথ্যগুলো জানার জন্য আপনি ব্যবহার করতে পারবেন নানা টুল। যেমন, ফেসবুক পেইজের মাধ্যমে মার্কেটিং করলে ‘Page Insights’ আপনাকে গুরুত্বপূর্ণ ডেটা দেবে।

মার্কেট রিসার্চের বিভিন্ন টুল ব্যবহার করতে পারলে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের কাজ আপনার জন্য অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে।

কন্টেন্ট মার্কেটিং স্কিল

“Content is king” – ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে এ কথাটি খুব চলে। ইন্টারনেটে যা কিছু প্রতিনিয়ত আমাদের চোখে পড়ে, সব কিছু হলো কন্টেন্ট। এর সাহায্যে কাস্টমারের সিদ্ধান্তকে এমনভাবে প্রভাবিত করা যায় যা সরাসরি বিজ্ঞাপন দিয়েও হয়তো সম্ভব নয়।

কন্টেন্ট মার্কেটিং আপনাকে বেশ কয়েকটি বিষয়ে সাহায্য করে। যেমন:

  • ব্র্যান্ড পরিচিতি (Brand Awareness) বাড়ানো
  • ওয়েবসাইটে নতুন কাস্টমার নিয়ে আসা
  • পুরানো কাস্টমারদের আস্থা ধরে রাখা

কন্টেন্ট মার্কেটিংয়ের জন্য আপনাকে সবসময় নিজে থেকে কন্টেন্ট বানাতে হবে না। কিন্তু কাস্টমারদের পছন্দ অনুযায়ী কীভাবে কন্টেন্ট বানিয়ে তা বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচার করতে হবে, সে ব্যাপারে স্পষ্ট ধারণা থাকা আবশ্যক।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) স্কিল

ইন্টারনেটে কোনো কিছু খোঁজার জন্য সবাইকে সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করতে হয়। স্বাভাবিকভাবে কাস্টমারদের কাছে পৌছাতে এগুলো হতে পারে সবচেয়ে ভালো ও নির্ভরযোগ্য একটি উপায়।

আপনার ওয়েবসাইট বা কন্টেন্টের সার্চ র‍্যাঙ্কিং যতো উপরে থাকবে, সম্ভাব্য কাস্টমাররা তত বেশি আপনার ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জানতে পারবেন। এ র‍্যাঙ্কিং নিশ্চিত করতে হলে দরকার সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং স্কিল

সোশ্যাল মিডিয়া চালানো সহজ মনে হলেও এর মাধ্যমে ওয়েবসাইট ট্রাফিক বাড়ানো আর সম্ভাব্য কাস্টমারদের খুঁজে পাবার কাজ কিন্তু বেশ কঠিন।

আমাদের দেশে ফেসবুকের ব্যাপক জনপ্রিয়তার কারণে আপনাকে মূলত এ প্ল্যাটফর্মে মার্কেটিং করার উপর সবচেয়ে বেশি জোর দিতে হবে। এক্ষেত্রে বুস্টিং বা পেইড প্রমোশন ছাড়া ইউজারদের কাছে পৌঁছানোর জন্য ফেসবুকের অর্গানিক মার্কেটিং টুলগুলোর ব্যবহার শিখুন। অন্যদিকে তুলনামূলকভাবে কম সময়ে ব্র্যান্ড পরিচিতি ও সেলস বাড়াতে হলে হয়তো আপনাকে মাঝে মাঝে বিজ্ঞাপন দিতেই হবে। তখন দরকার হবে ভালো স্ট্রাটেজি ও টার্গেটিং। এর জন্য ফেসবুক পেইড মার্কেটিংয়ের যাবতীয় স্কিল অর্জন করুন

ভিডিও প্ল্যাটফর্ম হিসাবে ইউটিউব (YouTube) পরিচিত হলেও এটি একটি সোশ্যাল মিডিয়া। তাই আক্ষরিকভাবে আপনার টার্গেট অডিয়েন্সের দৃষ্টি আকর্ষণ করা সম্ভব এখানে। একটি ভিডিও চ্যানেল বানানোর মাধ্যমে সে কাজ শুরু হয়। এরপর ভিউ আর সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা বড় করতে আপনাকে চালিয়ে যেতে হবে ইউটিউব মার্কেটিং

কনভার্শন অপটিমাইজেশন স্কিল

অনেক সময় দেখা যায়, মার্কেটিং ক্যাম্পেইনে সবকিছু ঠিকঠাক করার পরও কাস্টমার পাওয়া যাচ্ছে না। এর পেছনে নানা কারণ থাকতে পারে। যেমন:

  • আপনার ওয়েবপেইজের গুরুত্বপূর্ণ লিংক বা বাটন হয়তো এমন জায়গায় আছে যা সম্ভাব্য কাস্টমারদের চোখে পড়ছে না।
  • আপনার ওয়েবপেইজের কন্টেন্ট হয়তো সম্ভাব্য কাস্টমারদের বিভ্রান্ত করছে।
  • আপনার ওয়েবসাইট ব্যবহারে সম্ভাব্য কাস্টমারদের সমস্যা হচ্ছে।

সমস্যা যা-ই হোক না কেন, আপনাকে তা খুঁজে বের করে সমাধান করতে হবে। এ প্রক্রিয়া কনভার্শন অপটিমাইজেশন (Conversion Optimization) বলে পরিচিত। এ দক্ষতা থাকলে আপনি প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের সেলস পারফরম্যান্স ভালো করতে পারবেন। তবে এর ব্যবহার শুধু আপনার ওয়েবসাইটে আটকে নেই। মার্কেটিংয়ের যেকোনো ক্ষেত্রে কাজে লাগাতে পারবেন একে। যেমন, সোশ্যাল মিডিয়া। বিশেষ করে ফেসবুকের পেইড ক্যাম্পেইন থেকে কনভার্শন বাড়ানোর উপায় জানুন

কন্টেন্ট বানানোর স্কিল

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে কাজ করতে হলে আপনাকে কোনো না কোনো সময় কন্টেন্ট বানাতে হবে। সেটি আর্টিকেল হোক, বা হোক সোশ্যাল মিডিয়ার ইমেজ পোস্ট।

কন্টেন্ট বানানোতে আপনি তেমন ভালো না হলেও আপনাকে জানতে হবে:

  • কাস্টমাররা কেমন কন্টেন্ট চান
  • কোন ধরনের কন্টেন্ট কোন ডিজিটাল চ্যানেলের উপযোগী
  • বিভিন্ন ফরম্যাটের কন্টেন্ট বানানোর সাধারণ প্রক্রিয়া

আপনার মার্কেটিং ক্যাম্পেইন অনুযায়ী কন্টেন্ট ফরম্যাট আলাদা হতে পারে। যেমন:

  • ব্লগ পোস্ট
  • বিজ্ঞাপনের লেখা বা কপি
  • ইনফোগ্রাফিক
  • ভিডিও
  • সোশ্যাল মিডিয়ার ইমেজ পোস্ট

কেমন কন্টেন্ট বানানো শিখবেন, তা নিয়ে দ্বিধা থাকলে কন্টেন্ট রাইটিং দিয়ে শুরু করুন। এরপর ধৈর্য থাকলে শিখুন অ্যাডোবি ইলাস্ট্রেটরের ব্যবহার

ইমেইল মার্কেটিং স্কিল

সময়ের সাথে বহু ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম আসলেও ইমেইল মার্কেটিং এখনো গুরুত্ব হারায় নি। বরং কাস্টমারদের সাথে ভালো সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য এটি চমৎকার একটি মাধ্যম।

অনেকে ভাবেন যে, ইমেইল মার্কেটিং টুলগুলোর ব্যবহার জানলেই আসল কাজ শেষ। কিন্তু টুলগুলো আপনার কাজকে সহজ করছে মাত্র। যেনতেনভাবে যার-তার কাছে ইমেইল পাঠালে হিতে বিপরীত হওয়া পুরোপুরি নিশ্চিত। তাই আপনার জানা দরকার:

  • ইমেইল ক্যাম্পেইন কীভাবে চালানো যায়,
  • কাস্টমারদের ধরন অনুযায়ী ইমেইল লিস্ট বানানোর উপায়,
  • ক্যাম্পেইনের লক্ষ্য অনুযায়ী সঠিক সময়ে সঠিক কাস্টমারদের কাছে সঠিক ভাষায় লেখা ইমেইল পাঠানোর কৌশল।

ওয়ার্ডপ্রেস ম্যানেজমেন্ট স্কিল

ওয়েবসাইটে সহজে কন্টেন্ট যোগ ও আপডেট করার জন্য কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (Content Management System) বা সিএমএস (CMS) ব্যবহার করে থাকে বহু ব্র্যান্ড। এ ধরনের ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনের মধ্যে ওয়ার্ডপ্রেস (WordPress) অত্যন্ত জনপ্রিয়। তাই একজন ডিজিটাল মার্কেটার হিসাবে ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহারের দক্ষতা থাকলে আপনি অন্যদের চেয়ে বেশি গুরুত্ব পাবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে মূলত জানতে হবে:

  • ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটে থিম আর প্লাগইন ইন্সটল করার পদ্ধতি
  • কীভাবে ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটে পেইজ আর ব্লগ পোস্ট যোগ করতে হয়,
  • থিম বা প্লাগইন ব্যবহার করে কীভাবে পেইজ আর ব্লগ পোস্টকে সুন্দর করা যায়,
  • ওয়ার্ডপ্রেস সেটিংসের ব্যবহার।

ওয়ার্ডপ্রেস চালানোর জন্য ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বা ডিজাইন করার যাবতীয় কাজ শেখার প্রয়োজন নেই আপনার। কিন্তু ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট বানানোর উপায় জানলে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের চাকরিতে অগ্রাধিকার পাবেন।

ইউএক্স ডিজাইন স্কিল

ইউএক্স ডিজাইন স্কিল: ডিজিটাল মার্কেটারদের যে দক্ষতা থাকা দরকার
ইউএক্স ডিজাইন নিয়ে পরিষ্কার ধারণা থাকলে ডিজিটাল মার্কেটার হিসাবে আপনি প্রাধান্য পাবেন

ইউজার এক্সপেরিয়েন্স (User Experience) বা ইউএক্স (UX) ডিজাইনের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয় যে, একটি প্রোডাক্ট, সিস্টেম বা সার্ভিস ইউজাররা সহজে ব্যবহার করতে পারছেন। সফটওয়্যার, ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন আর ওয়েবসাইটের বেলায় এমন ডিজাইনের উল্লেখ বেশি করা হলেও এর প্রয়োগ কমবেশি সব ধরনের ইন্ডাস্ট্রিতে রয়েছে।

ডিজিটাল মার্কেটার হিসাবে আপনাকে ইউএক্স ডিজাইন সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা রাখতে হবে। যেমন:

  • ইউজারদের জন্য সুবিধাজনক ওয়েবসাইট লেআউট,
  • ওয়েবসাইটের কল-টু-অ্যাকশন (Call-to-action) বাটনের যথাযথ ব্যবহার,
  • ওয়েবসাইটের টাইপোগ্রাফি (Typography),
  • ইমেজ ও অন্যান্য ভিজ্যুয়াল এলিমেন্টকে ঠিকভাবে উপস্থাপন।

সফল ডিজিটাল মার্কেটার হবার জন্য আপনি কি প্রস্তুত?

ইতোমধ্যে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের ১ – ২টি স্কিল হয়তো আপনার রয়েছে। এর চেয়েও বেশি থাকতে পারে। তেমন হলে অভিনন্দন! অনেকের চেয়ে এগিয়ে আছেন আপনি!

একেবারে শূন্য থেকে প্রস্তুতি নিতে হলেও চিন্তার কিছু নেই। ইন্টারনেটের যুগে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের প্রয়োজনীয় দক্ষতাগুলো অর্জন করতে শুধু দরকার আপনার ধৈর্য আর আন্তরিক প্রচেষ্টা। নিজে থেকে খুঁজে খুঁজে শেখার জন্য সময় যদি বেশি লাগে, তাহলে ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করুন

মার্কেটিং বিষয়ক টিপস ও কন্টেন্ট ইমেইলে পেতে চান?

নিচের ফর্মটি পূরণ করে জমা দিলেই সাবস্ক্রাইবড হয়ে যাবেন আমাদের মার্কেটিং নিউজলেটারে।

নিয়মিত ইউজ করেন, এমন কোনো ইমেইল দিন
নিয়মিত ইউজ করেন, এমন কোনো ফোন নাম্বার দিন
শেয়ার করুন

6 thoughts on “সফল ডিজিটাল মার্কেটারের স্কিল: বাছাই করা ১০”

  1. আমার ইউ এক্স ডিজাইন স্কিল ছাড়া বাকি গুলো সব আছে


    আলহামদুলিল্লাহ্

    Reply
  2. আমার ইউ এক্স ডিজাইন স্কিল ছাড়া বাকি গুলো সব আছে। তাহলে কি জাতি আমাকে ডিজিটাল মারকেটার হিসাবে মেনে নিবে? অনেক কষ্টে ওয়ারডপ্রেস দিয়ে সেরিব্রাল ইকুএশন (https://www.cerebralequation.com/) ওয়েবসাইট টা বানিয়েছি। কিন্তু এখন ইউ এক্স এর অভাবে ডিজিটাল মারকেটার না হতে পারলে এ জীবন রেখে কি লাভ?

    Reply

Leave a Comment