অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট: Kotlin কেন ও কীভাবে শিখবেন?
অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট নিয়ে আপনি যদি একটু ঘাঁটাঘাঁটি করে থাকেন, তাহলে Java প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজকেই হয়তো সবচেয়ে গুরুত্ব দিয়ে দেখেছেন। এর কারণও স্পষ্ট। অ্যান্ড্রয়েডের শুরু থেকে
অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট নিয়ে আপনি যদি একটু ঘাঁটাঘাঁটি করে থাকেন, তাহলে Java প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজকেই হয়তো সবচেয়ে গুরুত্ব দিয়ে দেখেছেন। এর কারণও স্পষ্ট। অ্যান্ড্রয়েডের শুরু থেকে
Web Development Stack হলো কয়েকটি ওয়েব টেকনোলজী বা টুলস এর সমন্বয় যেমন বিভিন্ন Programming Language, Framework ও Database Development Technology যেগুলো ব্যবহার করে পরবর্তীতে ওয়েব এপ্লিকেশন, ওয়েবসাইট বা মোবাইল এপ্লিকেশন ডিজাইন করা যায়।
পাইথন এবং জ্যাংগো দিয়ে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। কারণ এর লাইব্রেরি আর ফ্রেমওয়ার্ক এর প্রাপ্যতা বেশ সহজ অন্যগুলোর তুলনায়।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর সাথে ওয়েব ডিজাইন টার্মটাও আমরা প্রায়ই শুনে থাকি এবং দুটিকে এক জিনিস মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে দুটো পুরোপুরি আলাদা।
ল্যাংগুয়েজ হিসেবে সব্যসাচী এই পাইথনের ব্যবহার আজ সর্বত্র। ডাটা বিন্যাসের টুল থেকে শুরু করে, জটিল অ্যাাপ্লিকেশন তৈরি সব ক্ষেত্রেই পাইথন এখন শীর্ষে
কোনো একটি সময়োপোযোগী আইডিয়া নিয়েই অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট শুরু করতে হবে। দুদিন পরে যার দরকার ফুরিয়ে যাবে, এমন অ্যাপ ডেভেলপ করা সময়-সম্পদের অপচয়।
আমাদের আশেপাশে প্রতিনয়ত যা ঘটছে তাই এক একটি ডেটা বা ইনফরমেশন। অন্যদিকে ডেটা এনালাইসিস হচ্ছে ডেটা প্রসেস করার একটি ক্ষুদ্র অংশ।
কম্পিউটারকে বিশেষ উপায়ে প্রোগ্রাম করাই ব্যাক-এন্ড ওয়েব ডেভেলপমেন্ট । আর এই দুরূহ কাজকে সহজ করতেই তৈরি করা হয়েছে নানান ফ্রেমওয়ার্ক।
ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কাজ করতে হলে যেকোনো কোম্পানির Requirement-এ কিছু বাধ্যবাধকতা থাকে। কিন্তু সেক্ষেত্রে CSE পড়ুয়া হতেই হবে তা কিন্তু নয়।
ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট- প্রফেশনাল জগতে এই তিনটির ভিন্নতা কোথায়, মিল – অমিল এসব বুঝাতে এই আর্টিকেল।
ফ্রন্ট-এন্ড ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ফ্রেমওয়ার্ক ব্যবহার করে হাজারো ডিজাইন খুব সহজেই বসানো যায় যাদের পিছনের কোড হয়ত অনেক বিশাল। তাই এগুলো এত জনপ্রিয়।
Millions of people getting trapped inside households, sick, scared and suffocating, takes a big toll on the global economy. And it has already taken a hit at our economy, it will hit us harder still. So, Let’s talk about it.
ক্রস-প্ল্যাটফর্ম অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এর মাধ্যমে ডেভেলপ করা অ্যাপ একই সাথে একাধিক প্ল্যাটফর্মে লঞ্চ করা যায় তাই এর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ইন্টারনেটে সংযুক্ত প্রতিটা ফোন, কম্পিউটার বা IOT (কণাগনক) এর একটা ঠিকানা লাগে। কারণ সার্ভারের ঠিকানা না জানলে সেটার কাছে আমরা যাব কীভাবে? আর আমার ফোনের ঠিকানা না জানলে সার্ভার সেটার কাছে উত্তর পাঠাবে কীভাবে?
বিভিন্ন ধরনের মোবাইল অ্যাপ ও তাদের সুবিধা অসুবিধা গুলো নিয়ে আমাদের অনেকেরই ধারণা নেই। এই আর্টিকেলে এদের বিশেষত্বগুলোর সাথে পরিচয় করিয়ে দিব।
মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট নিয়ে কিছু দূর ঘাঁটাঘাঁটি করলেই দেখতে পাবেন No-Code বা Low-Code অ্যাপ ডেভেলপমেন্টের প্রলোভন। এমন অনেক প্ল্যাটফর্ম খুঁজে পাবেন যেখানে কোনোরকম কোডিং ছাড়াই
অ্যাপ বানানোর কাজ অনেকের কাছে দুর্বোধ মনে হলেও, নানান অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট ফ্রেমওয়ার্ক এর কারণে এখন তা অনেক সহজ! একসময় এটি অনেক কঠিন কাজ ছিল।
বর্তমানে ওয়েব ডেভেলপমেন্টের জগতে জাভাস্ক্রিপ্ট খুবই জনপ্রিয় একটি প্ল্যাটফর্ম। বিভিন্ন ধরনের ওয়েব পেইজ তৈরির জন্য জাভাস্ক্রিপ্ট শীর্ষস্থানীয়।
রিয়েক্ট নেটিভ আধুনিক ডেভেলপমেন্ট জগতের অন্যতম প্রস্তাবিত মোবাইল অ্যাপ ফ্রেমওয়ার্ক। এটি জাভাস্ক্রিপ্টের একটি অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট ফ্রেমওয়ার্ক।
Big O Notation এর মাধ্যমে একটি এলগোরিদম চালাতে কতটুকু সময় বা মেমরি লাগবে তার একটি গাণিতিক ধারণা পাওয়া যায় যা প্রোগ্রামিং এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
আপনি অনলাইন ই-কমার্স স্টোর বানাতে চান? এর জন্য রয়েছে Woocommerce প্লাগিন, অনলাইনে টিউটোরিয়াল বা কোর্স অফার করতে চান? এর জন্যে রয়েছে LifterLMS প্লাগিন। আপনার ওয়েবসাইটে কনটাক্ট ফর্ম তৈরি করতে চান? আছে Contact Form 7.
আপনি কি আপনার ওয়েবসাইটে e-commerce স্টোর তৈরি করতে চাচ্ছেন? বুঝতে পারছেন না কোন WordPress Plugin আপনার জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত হবে? এই আর্টিকেলে আমরা ওয়ার্ডপ্রেসের জন্য বেস্ট ৫টি ই-কমার্স প্লাগিন তুলনা করে এদের সুবিধা অসুবিধা আলোচনা করব।