কন্টেন্ট রাইটিং কীভাবে করবেন?
জেনে নিন মার্কেটিংয়ের প্রয়োজনে কীভাবে কন্টেন্ট রাইটিং করবেন।
জেনে নিন মার্কেটিংয়ের প্রয়োজনে কীভাবে কন্টেন্ট রাইটিং করবেন।
ডিজিটাল মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সিংয়ে আয় কেমন? ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের ১-২টি ক্যাটাগরিতে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করলে আপনি মাসে গড়ে ৳১০,০০০ – ৳৫০,০০০ পর্যন্ত উপার্জন করতে পারবেন। তবে এটি ক্লায়েন্ট,
ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কিত সবচেয়ে বেসিক ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো পাবেন; ডিজিটাল মার্কেটিং থেকে আয় করার উপায় জানবেন; ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায় নিয়ে ধারণা পাবেন।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের গুরুত্বপূর্ণ আর প্রাথমিক সব বিষয় সম্পর্কে ধাপে ধাপে জানুন এ গাইড থেকে।
ডিজিটাল মার্কেটিং থেকে মূলত ৫টি উপায়ে আয় করতে পারবেন আপনি: ডিজিটাল মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সিং থেকে আয় ডিজিটাল মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সিংয়ে আয় কেমন? ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের ১-২টি ক্যাটাগরিতে ফ্রিল্যান্সিং
নিজের ব্যবসায় ডিজিটাল মার্কেটিং করার সুবিধা কী কী? নিজের ব্যবসায় ডিজিটাল মার্কেটিং করলে আপনি যেসব সুবিধা পাবেন, সেগুলোর মধ্যে রয়েছে: ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্রাটেজি বানানোর সুবিধা:
শিখতে নতুনদের জন্য পরামর্শ: কী কারণে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে চান – চাকরির জন্য নাকি ব্যবসার জন্য নাকি ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য, সেটা ঠিক করুন। একেক জায়গায় ডিজিটাল
ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের চাকরিতে বেতন কত? আমাদের দেশের অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানে এন্ট্রি লেভেলের ডিজিটাল মার্কেটার হিসাবে যোগ দিলে আপনার মাসিক বেতন গড়ে ৳২০,০০০ – ৳৩০,০০০ হবে। অভিজ্ঞতা
আপনার যদি ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের উপর কমপক্ষে ১-২ বছরের কাজের অভিজ্ঞতা থাকে, তাহলে নিজের এজেন্সি দেবার কথা চিন্তা করতে পারেন। দুইভাবে এজেন্সি দিতে পারবেন: ডিজিটাল মার্কেটিং
ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার জন্য আপনার ভার্সিটি লেভেলের ডিগ্রি থাকার প্রয়োজন নেই। মূলত ৩টি উপায়ে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের কাজ শিখতে পারেন।
ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে কী কী শিখতে হয়? ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে আপনাকে মূলত ৪টি বিষয় শিখতে হবে: এ ৪টি বিষয় আয়ত্ত করতে পারলে আপনি যেকোনো ধরনের ডিজিটাল মার্কেটিং
নিজের ওয়েবসাইট বানিয়ে আয় কেমন? নিজস্ব ওয়েবসাইট বানানোর প্রথম ৩ – ৬ মাসে কয়েকশো টাকা থেকে কয়েক হাজার টাকা মাসিক আয় হতে পারে আপনার। ওয়েবসাইটের
ডিজিটাল মার্কেটিং কী? ডিজিটাল মাধ্যমে কোনো প্রোডাক্ট, সার্ভিস ও ব্র্যান্ডের প্রোমোশন চালানোই হলো ডিজিটাল মার্কেটিং। যেমন, আপনি ফেসবুক চালানোর সময় স্পন্সরড পোস্ট দেখতে পান। এ
ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে ভুল ধারণা ফেসবুক মার্কেটিং মানেই ডিজিটাল মার্কেটিং। আমাদের দেশে ফেসবুকের ব্যাপক জনপ্রিয়তার কারণে কোম্পানি ও ব্র্যান্ডগুলোর কাছে এটি মার্কেটিংয়ের একটি বড় চ্যানেল।
প্রতিযোগিতার এই বাজারে নিজেকে সফল ডিজিটাল মার্কেটার হিসেবে গড়ে তোলা মোটেও সহজ নয়। তার জন্য আপনাকে অর্জন করতে হবে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্কিল।
ফেসবুক মার্কেটিং নিয়ে কোনো অভিজ্ঞতা না থাকলে জেনে নিন এটি কী ও একে কীভাবে নিজের ব্র্যান্ড প্রচারণায় ব্যবহার করতে পারেন।
ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে ক্যারিয়ার গড়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সব বিষয় নিয়ে জানুন।
ভিডিওতে দেখুন কীভাবে ফেসবুক পেইজ খুলতে হয়।
ভিডিওতে দেখুন ফেসবুক পেইজের পোস্ট বানানোর কিছু উপায়।
ফেসবুক মার্কেটিং করতে হলে আপনার দরকার বিজনেস পেইজ। কিন্তু কী কারণে? ফেসবুক পেইজের সুবিধা ও গুরুত্ব জানতে দেখুন এ ভিডিওটি।
আমাদের দেশে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটারদের চাহিদা এখন অনেক। আপনি যদি এ পেশায় আসতে চান, তাহলে জেনে নিন কীভাবে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং শিখবেন।